11.9 C
Los Angeles
Thursday, January 2, 2025

বিশেষ সংবাদ Featured News

৩৮ বছর ধরে বিষাক্ত তেজস্ক্রিয়তার মধ্যে বাস, চেরনোবিলের পথকুকুরেরা এখন ‘সুপারডগ’!

বিজ্ঞানীদের ধারণা, চেরনোবিলের বিষাক্ত পরিবেশে মানিয়ে নিয়েছে...

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০ প্রমোদতরি

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০ প্রমোদতরি,আধুনিক সময়ের প্রমোদতরিগুলো...

টানা চার টেস্ট সিরিজ়ে হার ভারতের কাছে, এ বারও কঠিন লড়াইয়ের অপেক্ষায় অস্ট্রেলিয়ার কামিন্স

খেলাধুলাটানা চার টেস্ট সিরিজ়ে হার ভারতের কাছে, এ বারও কঠিন লড়াইয়ের অপেক্ষায় অস্ট্রেলিয়ার কামিন্স

পাঁচ টেস্টের সিরিজ় খেলতে নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে ভারতীয় দল। গুরুত্বপূর্ণ এই সিরিজ়ে অস্ট্রেলিয়া পাবে না গ্রিনকে। যা উদ্বেগে রেখেছে অধিনায়ক কামিন্সকে।

টানা চার টেস্ট সিরিজ়ে হার ভারতের কাছে, এ বারের বর্ডার-গাওস্কর ট্রফিতে চাকা ঘোরাতে মরিয়া প্যাট কামিন্সেরা। রোহিত শর্মার দলের বিরুদ্ধে লড়াই সহজ হবে না ধরে নিয়েই প্রস্তুতি নিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম থেকেই সতর্ক থাকতে চাইছেন কামিন্সেরা।

আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে দু’দলের প্রথম টেস্ট। এ বার লড়াই পাঁচ টেস্টের। সিরিজ় জেতার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক কামিন্স। যদিও তিনি মনে করছেন এ বারও কঠিন লড়াই হবে। কামিন্স বলেছেন, ‘‘ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে দুটো সিরিজ় খেলেছি। দুটো সিরিজ়ের কোনও সময়ই সহজ মনে হয়নি। এ বারের সিরিজ়ও বড়। শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শেষ ম্যাচ পর্যন্ত লড়াই হতে পারে। শেষ সিরিজ়ের শেষ টেস্টের শেষ দিন পর্যন্ত লড়াইয়ের কথা ভুলিনি।’’ গত কয়েক বছরে ভারতই টেস্টে সব চেয়ে বেশি সমস্যায় ফেলেছে অস্ট্রেলিয়াকে। তাই রোহিতের দলকে হালকা ভাবে নিতে নারাজ কামিন্স।

ভারতের বিরুদ্ধে চোটের জন্য খেলতে পারবেন না অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিন। অস্ত্রোপচার করাতে হবে তাঁকে। গ্রিনের অনুপস্থিতি দলের জন্য ক্ষতি বলে মনে করেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। কামিন্স বলেছেন, ‘‘গ্রিনের প্রতি আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। আমরা ওকে বোলার হিসাবে চাই। গ্রিন নিজেও বল করতে চায়। কিন্তু ওর সামনে লম্বা ক্রিকেটজীবন রয়েছে। সে দিকটাও গুরুত্বপূর্ণ। ওর ক্রিকেটজীবনের জন্য যে সিদ্ধান্তটা সঠিক, সে ভাবেই চলা উচিত। কোনটা দীর্ঘ মেয়াদে সুফল দিতে পারে, সেটাও ভাবা দরকার।

নির্ভরযোগ্য সতীর্থকে নিয়ে কামিন্স আরও বলেছেন, ‘‘জোরে বোলারদের ক্ষেত্রে এ ধরনের চোট খুবই দুর্ভাগ্যজনক। বলের গতি বৃদ্ধির চেষ্টা করার জন্যই সমস্যা হয়। এমন সময় ক্রিকেটের অভাবই সব থেকে বেশি অনুভূত হয়। বাইরে বসে খেলা দেখতে হয়। চাইলেও মাঠে নেমে কিছু করা যায় না। অসহায় লাগে।

সুত্র: আনন্দবাজার

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles