22.6 C
Los Angeles
Wednesday, November 20, 2024

বিশেষ সংবাদ Featured News

স্বচালিত ট্রাক্টর চাষাবাদে বিপ্লব ঘটাবে

স্বচালিত ট্রাক্টর, কানাডায় খামারিদের চাষাবাদে বিপ্লব ঘটাতে...

কোয়াড বৈঠকে চীনের সম্প্রসারণবাদের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা

আন্তর্জাতিককোয়াড বৈঠকে চীনের সম্প্রসারণবাদের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা

কোয়াড বৈঠকে চীনের, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাণিজ্যিক এবং কৌশলগত আধিপত্য রোধে কোয়াড বৈঠকে আহ্বান জানানো হয়েছে, তবে সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর বক্তৃতায় স্পষ্ট করেন, ভারত, আমেরিকা, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার এই অক্ষশক্তি কোনো নির্দিষ্ট রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়; বরং ভৌগোলিক অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও সম্প্রসারণবাদের বিরুদ্ধে।

নাম না করলেও আমেরিকার ডেলাওয়ারে কোয়াড বৈঠকে চিন এবং তার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সম্প্রসারণবাদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হল। তৈরি হল সম্ভাব্য কৌশল।

কোয়াডের বৈঠকটি আমেরিকার ডেলাওয়্যারে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সম্প্রসারণবাদ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়। বৈঠকে নতুন কৌশল তৈরির বিষয়টি গুরুত্ব পায়।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৈঠকের একটি খোলামেলা মুহূর্তে বলেন, ‘‘শি জিনপিং তাঁর দেশের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলোর দিকে মনোনিবেশ করতে এবং অস্থিরতা কমানোর চেষ্টা করছেন। এ জন্য তিনি কূটনৈতিকভাবে নিজের স্বার্থকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন পথ খুঁজছেন।’’

বাইডেন আরও বলেন, ‘‘চীন এখন অত্যন্ত মরিয়া অবস্থায় রয়েছে এবং আমাদের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরীক্ষা নেবে, বিশেষত অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত বিষয়ে।’’

বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘‘গোটা বিশ্ব সংঘাতের মুখে। এই সময়ে কোয়াডভুক্ত গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মানবিক মূল্যবোধ নিয়ে এগিয়ে আসা জরুরি। আমরা সবাই আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলা এবং শান্তিপূর্ণ সংঘাত সমাধানের পক্ষে আছি। আমাদের অগ্রাধিকার হলো ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় রাখা।’’

মোদী ও বাইডেন ছাড়াও বৈঠকে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজ উপস্থিত ছিলেন। বাইডেন তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘‘গণতান্ত্রিক দেশগুলো কীভাবে কাজ করতে হয় তা ভালোভাবেই জানে।

প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরপরই কোয়াডকে আরও শক্তিশালী ও প্রাসঙ্গিক করতে আমি আপনাদের কাছে এসেছিলাম। এখন চারটি দেশ আগের তুলনায় কৌশলগতভাবে আরও একতাবদ্ধ।’’

যৌথ বিবৃতিতে চীনের উদ্দেশ্যে বলা হয়, ‘আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার ব্যাপারে আমাদের প্রতিশ্রুতি রয়েছে, বিশেষ করে রাষ্ট্রপুঞ্জের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত সনদের প্রতি আমাদের সমর্থন রয়েছে। আমরা সমুদ্রপথে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে কাজ করছি।

সুত্র: আনন্দবাজার

Check out our other content

Check out other tags:

Most Popular Articles